আইপিটিএসপি লাইসেন্স প্রদানে আপত্তি জানাচ্ছে অপারেটর কোম্পানি
বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ইন্টারনেট ভিত্তিক ভয়েস কল সার্ভিস।যেখানে ইমু,হোয়াটস অ্যাপ,ভাইবার ইত্যাদি অ্যাপস দ্বারা কথা বলতে গেলে উভয় ব্যক্তির একই অ্যাপ থাকা জরুরি।এবং দুজনেরই মোবাইল ডাটা,বা নেট কানেকশন থাকতে হবে এছাড়া কথা বলা অসম্ভব।বর্তমানে আই পি কল সিস্টেম চালু হওয়ার কারনে গ্রাহকগণ খুব অল্প খরচে যে কোন নাম্বারে কথা বলতে পারছে।এর জন্য বিভিন্ন অ্যাপস স্টোরে রয়েছে হাজার হাজার অ্যাপ।তারা খুবই অল্প পরিমাণ টাকার বিনিময় কথা বলার সুযোগ করে দিচ্ছে গ্রাহককে।এটিকে ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার্স (IPTSP) বলা হয়।এটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ইন্টারনেট সংযোগ রাখতে হবে।কারণ এটি ইন্টারনেট ভিত্তিক কলিং সিস্টেম।
অপরদিকে সম্প্রতি আমাদের দেশের কল রেট বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে আমাদের দেশের লোকজন এই সেবা গ্রহণে খুবই উৎসুক হয়ে পড়ছে।
এর প্রধান কারণ হচ্ছে, লাগামহীন কল রেট।এক কথায় বলতে গেলে যা গ্রাহকের সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে।আর এ কারণেই গ্রাহকগণ বিকল্প পথ খুঁজে নিচ্ছে।
বাংলাদেশের টেলিকম কোম্পানিগুলো ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার বা আইপিটিএসপি যারা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ভয়েস কল সার্ভিস প্রদান করে থাকে তাদের অনুমতি বা লাইসেন্স প্রদানে বাধা সৃষ্টি করছে এবং জোর আপত্তি জানাচ্ছে বিটিআরসি কে।এবং এই আপত্তি জানানো হচ্ছে মোবাইল অপারেটর সংগঠন অ্যামটবের মাধ্যমে।
কারণ তারা মনে করে ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার (IPTSP) এর মাধ্যমে ভয়েস কল সার্ভিস প্রদান করা শুরু হলে অপারেটর কোম্পানিগুলোর আয়ের উপর বিরাট প্রভাব ফেলবে।আর এটাই হচ্ছে তাদের বিরোধিতার প্রধান কারণ।
অপরদিকে IPTSP কোম্পানিগুলো বলছে বিদেশি কোম্পানি যেমন ইমু, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার ইত্যাদি।তারা ইন্টারনেট ভিত্তিক ভয়েস কল সেবা প্রদান করে তাদের কিছু করতে পারছে না অপারেটর কোম্পানিগুলো।তারা কোটি কোটি টাকা আয় করে নিয়ে যাচ্ছে আর যত আপত্তি শুধু দেশীয় উদ্যোক্তাদের জন্য।
তবে কমিশন ও আপত্তি আমলে নিয়ে অপারেটর কোম্পানি এবং IPTSP কোম্পানির প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে ব্যাপারটির একটি সমাধান করতে চাচ্ছে।
কিন্তু IPTSP এর প্রতিনিধিরা বিষয়টি মানতে নারাজ।তারা বলেন এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন প্রস্তাব।এর ফলে একদিকে তাদের ভয়েস কলের ওপর প্রভাব ফেললেও অন্যদিকে তাদের ডাটা প্যাক বিক্রি বৃদ্ধি পাবে।এবং এর ফলে তাদের ব্যবসা এর কোন প্রভাব পড়বে না।
এবং তারা বলে,শুধুমাত্র ব্যবসায় স্বার্থের জন্য দেশের আধুনিক একটি সেবা চালু হবে না এটা তো হতে পারে না।
বর্তমানে ব্রিলিয়ান্ট নামক এপ্স প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়েছে।এর গ্রাহক ও দিন দিন বেড়ে চলেছে। কারন কোম্পানিটির সেবার মান আপরদিকে কলরেট গ্রাহকের মন জয় করে নিয়েছে। কোম্পানিটি লাইসেন্স পায় ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসের দিক।
এবং একই বছরের ডিসেম্বরে লাইসেন্স পায় আরো চারটি কোম্পানি এগুলো হলো আম্বার আইটি লিমিটেড,বিডিকম অনলাইন লিমিটেড,মেট্রোনেট বাংলাদেশ এবং লিংক থ্রি টেকনোলজি লিমিটেড।
এ বছর ফেব্রুয়ারি তে লাইসেন্স পায় আইসিসি কমিউনিকেশন্স লিমিটেড।
বর্তমানে বাংলাদেশে ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার্স (IPTSP) লাইসেন্স রয়েছে ৪১ টি।
এ প্রযুক্তিটি সম্পূর্ণরূপে চালু হলে সাধারণ মানুষ এর ভালো সুফল পাবে বলেই আমি আশা করি।
অপরদিকে সম্প্রতি আমাদের দেশের কল রেট বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে আমাদের দেশের লোকজন এই সেবা গ্রহণে খুবই উৎসুক হয়ে পড়ছে।
বাংলাদেশের টেলিকম কোম্পানিগুলো ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার বা আইপিটিএসপি যারা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ভয়েস কল সার্ভিস প্রদান করে থাকে তাদের অনুমতি বা লাইসেন্স প্রদানে বাধা সৃষ্টি করছে এবং জোর আপত্তি জানাচ্ছে বিটিআরসি কে।এবং এই আপত্তি জানানো হচ্ছে মোবাইল অপারেটর সংগঠন অ্যামটবের মাধ্যমে।
কারণ তারা মনে করে ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার (IPTSP) এর মাধ্যমে ভয়েস কল সার্ভিস প্রদান করা শুরু হলে অপারেটর কোম্পানিগুলোর আয়ের উপর বিরাট প্রভাব ফেলবে।আর এটাই হচ্ছে তাদের বিরোধিতার প্রধান কারণ।
অপরদিকে IPTSP কোম্পানিগুলো বলছে বিদেশি কোম্পানি যেমন ইমু, হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার ইত্যাদি।তারা ইন্টারনেট ভিত্তিক ভয়েস কল সেবা প্রদান করে তাদের কিছু করতে পারছে না অপারেটর কোম্পানিগুলো।তারা কোটি কোটি টাকা আয় করে নিয়ে যাচ্ছে আর যত আপত্তি শুধু দেশীয় উদ্যোক্তাদের জন্য।
তবে কমিশন ও আপত্তি আমলে নিয়ে অপারেটর কোম্পানি এবং IPTSP কোম্পানির প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে ব্যাপারটির একটি সমাধান করতে চাচ্ছে।
কিন্তু IPTSP এর প্রতিনিধিরা বিষয়টি মানতে নারাজ।তারা বলেন এটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন প্রস্তাব।এর ফলে একদিকে তাদের ভয়েস কলের ওপর প্রভাব ফেললেও অন্যদিকে তাদের ডাটা প্যাক বিক্রি বৃদ্ধি পাবে।এবং এর ফলে তাদের ব্যবসা এর কোন প্রভাব পড়বে না।
এবং তারা বলে,শুধুমাত্র ব্যবসায় স্বার্থের জন্য দেশের আধুনিক একটি সেবা চালু হবে না এটা তো হতে পারে না।
বর্তমানে ব্রিলিয়ান্ট নামক এপ্স প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়েছে।এর গ্রাহক ও দিন দিন বেড়ে চলেছে। কারন কোম্পানিটির সেবার মান আপরদিকে কলরেট গ্রাহকের মন জয় করে নিয়েছে। কোম্পানিটি লাইসেন্স পায় ২০১৮ সালের এপ্রিল মাসের দিক।
এ বছর ফেব্রুয়ারি তে লাইসেন্স পায় আইসিসি কমিউনিকেশন্স লিমিটেড।
বর্তমানে বাংলাদেশে ইন্টারনেট প্রটোকল টেলিফোন সার্ভিস প্রোভাইডার্স (IPTSP) লাইসেন্স রয়েছে ৪১ টি।
এ প্রযুক্তিটি সম্পূর্ণরূপে চালু হলে সাধারণ মানুষ এর ভালো সুফল পাবে বলেই আমি আশা করি।