মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করার খরচ গ্রাহককে দিতে হবে না
বিটিআরসির নতুন নির্দেশনায় জানানো হয়েছে যে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকাউন্ট গুলো যেমন বিকাশ,রকেট,মাই ক্যাশ,নগদ ইত্যাদির ব্যালেন্স চেক করতেও খরচ হবে ৪০ পয়সা করে।
এ নিয়ে গ্রাহকের ক্ষুব্দ প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে।অনেক গ্রাহক এ নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।এবং বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করছে।
বিটিআরসি তাদের এস এফ এস খাতে জারি করা নতুন নির্দেশনায় জানিয়েছিল,ব্যালেন্স চেক করা,লেনদেন করা,স্টেটমেন্ট নেওয়া ইত্যাদি একটি শর্ট কোড ডায়াল এর মাধ্যমে গ্রাহক দেখতে পারেন।যেটি ইউএসএসডি নামে পরিচিত।এখানে কোড ডায়াল এর মাধ্যমে গ্রাহক একটি এসএমএস পান।জেটিতে গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট এর ডিটেলস লেনদেন ইত্যাদি সকল কিছু দেখতে পারেন।এবং লেনদেন সহ সমস্ত কাজ সম্পন্ন করতে পারেন।
এবং এর প্রত্যেকটি কে একটি সেশন ধরা হবে যার সময় সীমা থাকবে ৯০ সেকেন্ড।এবং এই প্রতিটি সেশনের জন্য অপারেটরকে ৮৫ পয়সা করে দিতে হবে।এবং খানের দুটি এসএমএস থাকবে এর মধ্যে ব্যালেন্স চেক এর জন্য প্রদান করতে হবে ৪০ পয়সা করে।
এক্ষেত্রে গ্রাহকগণ ভেবেছিল যে তাদের একাউন্টের ব্যালেন্স জানতেও তাদের থেকে ৪০ পয়সা করে চার্জ করা হবে।যেটি সম্পূর্ণই ভুল একটি নির্দেশনা।এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক,টুইটার ইত্যাদিতে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।বিভিন্ন জন বিভিন্ন মন্তব্য করেছে এ বিষয়ে।এবং গ্রাহকগণ এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা জানান।এবং ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ এবং গ্রুপে বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি ও হয়েছে এ নিয়ে।
তবে বিটিআরসি এ নিয়ে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়,এই খরচ বহন করতে হবে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানিগুলোকে।এই চার্জ ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানিগুলো মোবাইল অপারেটরকে প্রদান করবে।গ্রাহকের এর জন্য অতিরিক্ত কোন প্রকার চার্জ দিতে হবে না।এবং গ্রাহকের এ বিষয়টি নিয়ে কোন প্রকার দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই।
এর আগেও বিটিআরসি এম এফ এস গুলোকে গত ২০১৮ সালের ১৪ আগস্ট নির্দেশনা প্রদান করেছিল।এবং সেই অনুযায়ী তারা গত দশ মাস যাবত নির্দিষ্ট হারে চার্জ প্রদান করে আসছে।
মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল কোম্পানিগুলো ক্যাশ আউট, ক্যাশ ইন এবং সেন্ড মানির ক্ষেত্রে আয় করে।অপরদিকে ব্যালেন্স চেক,পিন পরিবর্তন ইত্যাদির ক্ষেত্রে কোন প্রকার আয় করে না।কিন্তু এর সকল ক্ষেত্রেই কোম্পানিগুলো অপারেটরগুলো নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকে।তাই সকল ক্ষেত্রেই কম্পানি গুলোকে চার্জ প্রদান করতে হবে।
এ নিয়ে গ্রাহকের ক্ষুব্দ প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে।অনেক গ্রাহক এ নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।এবং বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য করছে।
বিটিআরসি তাদের এস এফ এস খাতে জারি করা নতুন নির্দেশনায় জানিয়েছিল,ব্যালেন্স চেক করা,লেনদেন করা,স্টেটমেন্ট নেওয়া ইত্যাদি একটি শর্ট কোড ডায়াল এর মাধ্যমে গ্রাহক দেখতে পারেন।যেটি ইউএসএসডি নামে পরিচিত।এখানে কোড ডায়াল এর মাধ্যমে গ্রাহক একটি এসএমএস পান।জেটিতে গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট এর ডিটেলস লেনদেন ইত্যাদি সকল কিছু দেখতে পারেন।এবং লেনদেন সহ সমস্ত কাজ সম্পন্ন করতে পারেন।
এক্ষেত্রে গ্রাহকগণ ভেবেছিল যে তাদের একাউন্টের ব্যালেন্স জানতেও তাদের থেকে ৪০ পয়সা করে চার্জ করা হবে।যেটি সম্পূর্ণই ভুল একটি নির্দেশনা।এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক,টুইটার ইত্যাদিতে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল।বিভিন্ন জন বিভিন্ন মন্তব্য করেছে এ বিষয়ে।এবং গ্রাহকগণ এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা জানান।এবং ফেসবুকের বিভিন্ন পেজ এবং গ্রুপে বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি ও হয়েছে এ নিয়ে।
তবে বিটিআরসি এ নিয়ে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়,এই খরচ বহন করতে হবে মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানিগুলোকে।এই চার্জ ফাইন্যান্সিয়াল কোম্পানিগুলো মোবাইল অপারেটরকে প্রদান করবে।গ্রাহকের এর জন্য অতিরিক্ত কোন প্রকার চার্জ দিতে হবে না।এবং গ্রাহকের এ বিষয়টি নিয়ে কোন প্রকার দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই।
এর আগেও বিটিআরসি এম এফ এস গুলোকে গত ২০১৮ সালের ১৪ আগস্ট নির্দেশনা প্রদান করেছিল।এবং সেই অনুযায়ী তারা গত দশ মাস যাবত নির্দিষ্ট হারে চার্জ প্রদান করে আসছে।
মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল কোম্পানিগুলো ক্যাশ আউট, ক্যাশ ইন এবং সেন্ড মানির ক্ষেত্রে আয় করে।অপরদিকে ব্যালেন্স চেক,পিন পরিবর্তন ইত্যাদির ক্ষেত্রে কোন প্রকার আয় করে না।কিন্তু এর সকল ক্ষেত্রেই কোম্পানিগুলো অপারেটরগুলো নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে থাকে।তাই সকল ক্ষেত্রেই কম্পানি গুলোকে চার্জ প্রদান করতে হবে।