যে কোন ব্যক্তির কাছে জরিপের নামে আপনার আঙ্গুলের ছাপ প্রদান করা থেকে বিরত থাকুন
একদল প্রতারক চক্র জরিপের নামে আপনার আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করছে।তাই যে কোন ব্যক্তির নিকট জরিপের নামে আঙ্গুলের ছাপ প্রদান থেকে বিরত থাকুন।
বর্তমান সময়ে বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারন এ প্রক্রিয়া মানুষের আঙুলের ছাপ নিয়ে তাকে খুব সহজেই সনাক্ত করা যায়।
আর এর জন্যই সরকার বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া চালু করেছে। তাই খুবই সহজে একটি মানুষকে সনাক্ত করা যায়। এবং যদি কোন প্রকার সে অপরাধ মূলক কাজ করে থাকে তাহলে খুব সহজেই তাকে খুঁজে বের করা যাবে।
বাংলাদেশ সরকার স্মার্ট কার্ড চালু করেছে যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে একজন নাগরিকের সকল তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। এবং যদি সে কোন দুর্নীতি অপরাধ মূলক কাজ করে থাকে তাহলে খুব সহজেই তাকে সনাক্ত করা যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন কাছে এটি খুবই কার্যকর এমন গুরুত্বপূর্ণ।অফিসের এর ক্ষেত্রেও বায়োমেট্রিক পদ্ধতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকটি কর্মীকে অফিসে আসায় এবং যাওয়ার সময় বাড়ানোর পদ্ধতি আঙ্গুলের ছাপ প্রদান করতে হয়।যার ফলে তাদের হাজিরা খুব সহজেই লিপিবদ্ধ হয়।
বর্তমান সময়ের অপরাধমূলক কাজের ৯০% শতাংশ হয়ে থাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে।বা ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে। আই মোবাইল ফোন দিয়ে বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেউ যদি কোনো দুর্নীতি মূলক কাজ করে থাকে তাহলে খুব সহজেই তাকে সনাক্ত করা যায়। কারণ মোবাইল ফোন সিম কার্ডের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।আর প্রত্যেকটি সিম কার্ডে বর্তমান বায়োমেট্রিক পদ্ধতি অনুসরণ করে রেজিস্ট্রেশন করা হয়।যার ফলে গ্রাহকরা সকল তথ্যই সিম কোম্পানির কাছে থাকে।যদি আপনার সিম দিয়ে আপনি কোন অপরাধমূলক কাজ করেন তাহলে তারা খুব সহজেই আপনাকে সনাক্ত করতে পারবে।
এবং আপনি ভুল বা অন্য কারো আইডি কার্ড দিয়ে কোনভাবেই সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন না বা কিনতে পারবেন না।
আলোচ্য বিষয় হলে যে বর্তমান সময়ে একদল প্রতারক চক্র বিভিন্ন জরিপের নামে গ্রাম এবং শহর থেকে বিভিন্ন মানুষের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করছে যা থেকে পরবর্তীতে আপনার আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে তারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করতে পারে এবং আপনার ক্ষতি সাধন করতে পারে।
সরকার কোন জরিপের নামে কখনোই আপনার আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করে না। কেউ যদি আপনার বাড়িতে বা কোথাও আপনার জরিপের নামে আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করে তাহলে আপনি আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এটি কোন সরকারি কর্মকাণ্ড নয়। তারা আপনার আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অসাধু কর্মকাণ্ড করতে পারে তাই আপনি নিজে সতর্ক থাকুন এবং অন্যকেও সতর্ক করুন।কোন জরিপ কর্মকর্তা যদি জরিপের নামে আপনার বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করতে চায় তৎক্ষণাৎ আপনি তাকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া হতে বিরত থাকুন।এবং তাকে জবাবদিহি করুন।
এই তথ্যটি বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগব্যবস্থা মন্ত্রণালয় থেকে জনসাধারণের সচেতন ও তার কারণে প্রচার করেছে।
বর্তমান সময়ে বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারন এ প্রক্রিয়া মানুষের আঙুলের ছাপ নিয়ে তাকে খুব সহজেই সনাক্ত করা যায়।
বাংলাদেশ সরকার স্মার্ট কার্ড চালু করেছে যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এখানে একজন নাগরিকের সকল তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। এবং যদি সে কোন দুর্নীতি অপরাধ মূলক কাজ করে থাকে তাহলে খুব সহজেই তাকে সনাক্ত করা যাবে। এছাড়াও বিভিন্ন কাছে এটি খুবই কার্যকর এমন গুরুত্বপূর্ণ।অফিসের এর ক্ষেত্রেও বায়োমেট্রিক পদ্ধতি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এক্ষেত্রে প্রত্যেকটি কর্মীকে অফিসে আসায় এবং যাওয়ার সময় বাড়ানোর পদ্ধতি আঙ্গুলের ছাপ প্রদান করতে হয়।যার ফলে তাদের হাজিরা খুব সহজেই লিপিবদ্ধ হয়।
বর্তমান সময়ের অপরাধমূলক কাজের ৯০% শতাংশ হয়ে থাকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে।বা ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে। আই মোবাইল ফোন দিয়ে বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেউ যদি কোনো দুর্নীতি মূলক কাজ করে থাকে তাহলে খুব সহজেই তাকে সনাক্ত করা যায়। কারণ মোবাইল ফোন সিম কার্ডের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।আর প্রত্যেকটি সিম কার্ডে বর্তমান বায়োমেট্রিক পদ্ধতি অনুসরণ করে রেজিস্ট্রেশন করা হয়।যার ফলে গ্রাহকরা সকল তথ্যই সিম কোম্পানির কাছে থাকে।যদি আপনার সিম দিয়ে আপনি কোন অপরাধমূলক কাজ করেন তাহলে তারা খুব সহজেই আপনাকে সনাক্ত করতে পারবে।
আলোচ্য বিষয় হলে যে বর্তমান সময়ে একদল প্রতারক চক্র বিভিন্ন জরিপের নামে গ্রাম এবং শহর থেকে বিভিন্ন মানুষের বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করছে যা থেকে পরবর্তীতে আপনার আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে তারা বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করতে পারে এবং আপনার ক্ষতি সাধন করতে পারে।
সরকার কোন জরিপের নামে কখনোই আপনার আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করে না। কেউ যদি আপনার বাড়িতে বা কোথাও আপনার জরিপের নামে আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করে তাহলে আপনি আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ এটি কোন সরকারি কর্মকাণ্ড নয়। তারা আপনার আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের অসাধু কর্মকাণ্ড করতে পারে তাই আপনি নিজে সতর্ক থাকুন এবং অন্যকেও সতর্ক করুন।কোন জরিপ কর্মকর্তা যদি জরিপের নামে আপনার বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ গ্রহণ করতে চায় তৎক্ষণাৎ আপনি তাকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া হতে বিরত থাকুন।এবং তাকে জবাবদিহি করুন।
এই তথ্যটি বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগব্যবস্থা মন্ত্রণালয় থেকে জনসাধারণের সচেতন ও তার কারণে প্রচার করেছে।
important and helpfull post for elever!
thnks foor share