ইনফ্রারেড কি এবং infrared এর A to Z সকল তথ্য জেনে নিন
আমাদের দৈনন্দিন কাজে কত প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু খুব কম লোকই আছে যারা এসব পণ্য সম্পর্কে বিশদভাবে ধারণা রাখেন। আমাদের এই পোস্টে এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে যার সাথে আপনারা সকলেই কমবেশি পরিচিত। কমবেশি বললে ভুল হবে আপনারা ১০০% এটির সাথে পরিচিত। এটি হচ্ছে ইনফ্রারেড (infrared)। আপনি কি জানেন এই ইনফারেট কি? infrared সম্পর্কে A to Z জেনে নেওয়া যাক।
১৮০০ শতাব্দীতে ইনফ্রারেড তরঙ্গ আবিষ্কার করেন উইলিয়াম হার্সেল। ধারণা করা যায়, ইলেক্ট্রনিক ইনফরমেশন সিস্টেম এর পরবর্তী প্রজন্ম ইনফারেট পদ্ধতিতে তথ্য আদান-প্রদানের সাথে সম্পৃক্ত হবে। বিশেষ করে বাসাবাড়ি, শ্রেণিকক্ষ, কর্মক্ষেত্র এমনকি বৃহৎ পরিসরে এই মাধ্যমটি বিশেষভাবে কার্যকর হবে। ইতিমধ্যে টেলিভিশন ভিসিআর, সিডি প্লেয়ার ইত্যাদি দূরনিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে ইনফারেট প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। যা ব্যক্তিগত কম্পিউটার থেকে শুরু করে রাস্তার ট্রাফিক সংকেত, গৃহ সামগ্রী, এমনকি খেলাতেও ব্যবহৃত হচ্ছে।
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেক্ট্রাম ইনফারেট(infrared) তরঙ্গের অবস্থান মাইক্রোওয়েভ ও দৃশ্যমান আলোর(visible light) মাঝামাঝি। এ পদ্ধতিতে যোগাযোগ ব্যবস্থায় একটি LED(light emitting diode) infrared signal কে ট্রান্সমিট করে যা পরিণত হয় অদৃশ্য আলোতে(non visible light)। গ্রাহক প্রান্তে একটি ফটো ডায়েট অদৃশ্য আলোর উপস্থিতি নিশ্চিত করে (light pulse) এবং মুল ডেটাতে পরিণত করে। অর্থাৎ যন্ত্র কর্তৃক প্রেরিত হয়েছিল যেটা।
উপরোক্ত তথ্যগুলো থেকে আমরা ইনফারেট সম্পর্কে সামান্য হলেও ধারণা লাভ করতে পারলাম। আসলে ইনফারেট কি এবং কিভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে জানলাম।
আসুন ইনফ্রারেড এর কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-
১- দৃশ্যমান আলোর চেয়ে দীর্ঘ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য (700mm-1mm)।
২-300GHz-400THz ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে।
৩- তার মাধ্যম হতে এর ডেটা চলাচলের গতি কম।
৪- ইনফ্রারেড যোগাযোগ ব্যবস্থা IrDA(infrared data Association) কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।
আসুন এবার আমরা জানবো infrared প্রযুক্তির ব্যবহার হয় এবং কিছু প্রযুক্তি পন্য সম্পর্কে।
ইনফ্রারেড ব্যবহৃত হয় এমন কিছু জিনিসের নাম-
১- কম্পিউটারের আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশ। যেমন- মাউস, কিবোর্ড, প্রিন্টার ইত্যাদি।
২- কার লকিং সিস্টেম।
৩- গৃহ সামগ্রী বন্ধ করতে বা চালু করতে। যেমন জালনা, দরজা, লাইট, পর্দা। হোম এপ্লায়েন্স যেমন, রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি।
এবার আমরা ইন্টারনেটের সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে জেনে নেই।
ইনফ্রারেডের সুবিধা সমূহ-
১- ডেটা ট্রান্সমিশনে স্বল্প বিদ্যুৎ প্রয়োজন পড়ে।
২- ডেটা ট্রান্সমিশন এর ক্ষেত্রে উচ্চ নিরাপত্তা পাওয়া যায়।
৩- পৃথক কোন হার্ডওয়ারের প্রয়োজন হয় না অর্থাৎ একটি পণ্যের আইসি এর সাথে যুক্ত থাকে।
ইনফ্রারেডের অসুবিধাসমূহ-
১- সরাসরি সূর্যলোক, বর্ষা, কুয়াশা, ধুলাবালি ডেটা ট্রান্সমিশনের প্রভাব বিস্তার করে।
২- অধিক দূরত্বের এটা ট্রান্সমিট করা যায় না।
তবে অধিক যেটা ট্রান্সমিটার ক্ষেত্রে এখন আর ইনফারেট ব্যবহার করা হয় না। বর্তমান সময়ে অনেক আধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে যার ফলে খুব দ্রুত গতিতে ডেটা ট্রান্সফার করা যায়। বর্তমান সময়ে এটি বেশিরভাগই রিমোট কন্ট্রোল জাতীয় ডিভাইসের ক্ষেত্রে।
Infrared a to z tutorial |
ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেক্ট্রাম ইনফারেট(infrared) তরঙ্গের অবস্থান মাইক্রোওয়েভ ও দৃশ্যমান আলোর(visible light) মাঝামাঝি। এ পদ্ধতিতে যোগাযোগ ব্যবস্থায় একটি LED(light emitting diode) infrared signal কে ট্রান্সমিট করে যা পরিণত হয় অদৃশ্য আলোতে(non visible light)। গ্রাহক প্রান্তে একটি ফটো ডায়েট অদৃশ্য আলোর উপস্থিতি নিশ্চিত করে (light pulse) এবং মুল ডেটাতে পরিণত করে। অর্থাৎ যন্ত্র কর্তৃক প্রেরিত হয়েছিল যেটা।
উপরোক্ত তথ্যগুলো থেকে আমরা ইনফারেট সম্পর্কে সামান্য হলেও ধারণা লাভ করতে পারলাম। আসলে ইনফারেট কি এবং কিভাবে কাজ করে তা সম্পর্কে জানলাম।
আসুন ইনফ্রারেড এর কিছু বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক-
১- দৃশ্যমান আলোর চেয়ে দীর্ঘ তরঙ্গ দৈর্ঘ্য (700mm-1mm)।
২-300GHz-400THz ফ্রিকোয়েন্সিতে কাজ করে।
৩- তার মাধ্যম হতে এর ডেটা চলাচলের গতি কম।
৪- ইনফ্রারেড যোগাযোগ ব্যবস্থা IrDA(infrared data Association) কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।
আসুন এবার আমরা জানবো infrared প্রযুক্তির ব্যবহার হয় এবং কিছু প্রযুক্তি পন্য সম্পর্কে।
ইনফ্রারেড ব্যবহৃত হয় এমন কিছু জিনিসের নাম-
১- কম্পিউটারের আনুষঙ্গিক যন্ত্রাংশ। যেমন- মাউস, কিবোর্ড, প্রিন্টার ইত্যাদি।
২- কার লকিং সিস্টেম।
৩- গৃহ সামগ্রী বন্ধ করতে বা চালু করতে। যেমন জালনা, দরজা, লাইট, পর্দা। হোম এপ্লায়েন্স যেমন, রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি।
এবার আমরা ইন্টারনেটের সুবিধা এবং অসুবিধা সম্পর্কে জেনে নেই।
ইনফ্রারেডের সুবিধা সমূহ-
১- ডেটা ট্রান্সমিশনে স্বল্প বিদ্যুৎ প্রয়োজন পড়ে।
২- ডেটা ট্রান্সমিশন এর ক্ষেত্রে উচ্চ নিরাপত্তা পাওয়া যায়।
৩- পৃথক কোন হার্ডওয়ারের প্রয়োজন হয় না অর্থাৎ একটি পণ্যের আইসি এর সাথে যুক্ত থাকে।
ইনফ্রারেডের অসুবিধাসমূহ-
১- সরাসরি সূর্যলোক, বর্ষা, কুয়াশা, ধুলাবালি ডেটা ট্রান্সমিশনের প্রভাব বিস্তার করে।
২- অধিক দূরত্বের এটা ট্রান্সমিট করা যায় না।
তবে অধিক যেটা ট্রান্সমিটার ক্ষেত্রে এখন আর ইনফারেট ব্যবহার করা হয় না। বর্তমান সময়ে অনেক আধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে যার ফলে খুব দ্রুত গতিতে ডেটা ট্রান্সফার করা যায়। বর্তমান সময়ে এটি বেশিরভাগই রিমোট কন্ট্রোল জাতীয় ডিভাইসের ক্ষেত্রে।