শীতে ঠোঁটের যত্নে যা করনীয়
ঠোঁট আমাদের অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ন অঙ্গ।এবং একজন মানুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় তার ঠোঁটের কারনে।তবে শীতে আমাদের প্রত্যেকেরই ঠোঁট ফাটার সমস্যা রয়েছে।আর এ কারনেই জানতে হবে ঠোঁট ফাটা রোধের উপায় গুলো সম্পর্কে।এরই সাথে ঠোট ফাটে কোন ভিটামিনের অভাবে এটি জানাও একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয়।কারন আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকই স্বাস্থ বিষয়ে সচেতন নয়।তাই শীতে ঠোঁট ফাঁটার পিছনে অনেকাংশে ভিটামিন এর অভাব ও দায়ী তা অনেকেই জানে না।তাই আমাদের ঠোঁটের যত্নে করনীয় বিষয় সম্পর্কে জানতে হবে।
শীতকালে ঠোঁট দ্রুত শুকিয়ে যায়।ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার কারন হলো ত্বকের আদ্রতা হারিয়ে ফেলা।কারন শীত কালে আমাদের ত্বক দ্রুত আদ্রত হারায়।এর এ কারনেই ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়।এবং পরবর্তিতে তা ঠোঁটের ফাঁটল হয়ে দেখা দেয়।অনেকের ঠোঁটের ফাটল এতো বড় আকার ধারন করে যে ঠোঁটের থেকে রক্তপাত হয়।তাই শীত কালে কখনই পানি পানে অবহেলা করা উচিত নয়।গরমের তুলনায় শীতে আমরা কম পানি খাই। কিন্তু শীতে আমাদের পানির প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি।তাই ঠোঁট ফাঁটা রোধে প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন।
শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে পেট্রোলিয়াম জেলির ভূমিকা অপরিসীম।ঠোঁট ফাটা কমানোর উপায় হিসেবে দিনে কমপক্ষে ৪-৫ বার পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যাবহার করতে পারেন।কারন পেট্রলিয়াম জেলি ত্বকের সুরক্ষায় অনেক আগের থেকে ব্যাবহৃত হয়ে আসছে।এটি ঠোঁট কোমল রাখতে এবং সুস্থ রাখতে সহয়তা করবে।ঠোঁটের যত্নে গ্লিসারিন ও ব্যাবহার করতে পারেন।এতে ঠোঁট থাকবে কোমল এবং সুন্দর।এছাড়াও ঠোঁটের যত্নে নারিকেল তেলও ব্যাবহার করা যেতে পারেন।তবে কর্ম ব্যাস্ততার কারনে অনেকেই পেট্রোলিয়াম জেলি ঠিক মত ব্যাবহার করতে পারে না।তাই তাদের ঠোঁটের যত্নে করণীয় হলো পেট্রোলিয়াম জেলির একটি ছোট টিউব পকেটে রাখতে পারেন।এবং ঠোঁট শুষ্ক হয়ে গেলেই তা লাগাতে পারেন।ঠোঁটের যত্নে অলিভ অয়েল ব্যাবহার করতে পারেন।কারন আমরা জানি ঠোঁট এবং ত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল কতটা গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।
ঠোঁট ফাটার কারন হিসেবে আমরা যেমন বিশ্বাস করি আবহাওয়া দায়ী।তেমন ভিটামিন বা পুষ্টির অভাবও সমান ভাবে দায়ী।ঠোটে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে এর উত্তর হলো ভিটামিন-সি।ভিটামিন-সি একদিকে যেমন ঠোঁটের ফাটল হওয়া কারন তেমনি এটি জ্বিব্বার ঘাঁ হওয়ার জন্যও দায়ী।তাই প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।যেমন-কমলা লেবু,লেবু,জলপাই ইত্যাদি খেতে হবে।
ঠোটের যত্নে অ্যালভেরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।এর জন্যে একটি এ্যালোভেরার ডগা নিন এবং এটি টুকরো করে কেটে এর থেকে জেল বের করে নেই।এবং একটি বায়ূ রোধি পাত্রে রাখুন।প্রতিদিন রাতে ঠোটে ব্যাবহার করুন।ও ব্যাবহার শেষে ফ্রিজে রেখে দিন।প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিয়মিত ব্যাবহার করলে সুফল পাবেন।
ঠোঁট ফেটে অনেকেরই কালো দাগ হয়ে যায়।ঠোঁটের কালো দাগ দুর করতে মধু এবং দুধের সর এর প্রলেপ ব্যাবহার করতে পারেন।এতে ঠোঁট হবে কোমল আর দাগ মুক্ত।
উপরোক্ত টিপস গুলো মেনে চললে এই শীতে ঠোট থাকবে সুস্থ এবং ঠোটের কালো দাগ দুর হবে।
শুষ্ক ঠোঁটের যত্নে পেট্রোলিয়াম জেলির ভূমিকা অপরিসীম।ঠোঁট ফাটা কমানোর উপায় হিসেবে দিনে কমপক্ষে ৪-৫ বার পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যাবহার করতে পারেন।কারন পেট্রলিয়াম জেলি ত্বকের সুরক্ষায় অনেক আগের থেকে ব্যাবহৃত হয়ে আসছে।এটি ঠোঁট কোমল রাখতে এবং সুস্থ রাখতে সহয়তা করবে।ঠোঁটের যত্নে গ্লিসারিন ও ব্যাবহার করতে পারেন।এতে ঠোঁট থাকবে কোমল এবং সুন্দর।এছাড়াও ঠোঁটের যত্নে নারিকেল তেলও ব্যাবহার করা যেতে পারেন।তবে কর্ম ব্যাস্ততার কারনে অনেকেই পেট্রোলিয়াম জেলি ঠিক মত ব্যাবহার করতে পারে না।তাই তাদের ঠোঁটের যত্নে করণীয় হলো পেট্রোলিয়াম জেলির একটি ছোট টিউব পকেটে রাখতে পারেন।এবং ঠোঁট শুষ্ক হয়ে গেলেই তা লাগাতে পারেন।ঠোঁটের যত্নে অলিভ অয়েল ব্যাবহার করতে পারেন।কারন আমরা জানি ঠোঁট এবং ত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল কতটা গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।
ঠোঁট ফাটার কারন হিসেবে আমরা যেমন বিশ্বাস করি আবহাওয়া দায়ী।তেমন ভিটামিন বা পুষ্টির অভাবও সমান ভাবে দায়ী।ঠোটে ও জিহ্বায় ঘা হয় কোন ভিটামিনের অভাবে এর উত্তর হলো ভিটামিন-সি।ভিটামিন-সি একদিকে যেমন ঠোঁটের ফাটল হওয়া কারন তেমনি এটি জ্বিব্বার ঘাঁ হওয়ার জন্যও দায়ী।তাই প্রচুর পরিমান ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত।যেমন-কমলা লেবু,লেবু,জলপাই ইত্যাদি খেতে হবে।
ঠোঁট ফেটে অনেকেরই কালো দাগ হয়ে যায়।ঠোঁটের কালো দাগ দুর করতে মধু এবং দুধের সর এর প্রলেপ ব্যাবহার করতে পারেন।এতে ঠোঁট হবে কোমল আর দাগ মুক্ত।