ব্যাকলিংক কি এবং backlink কিভাবে করে বা লিংক বিল্ডিং বিস্তারিত
ওয়েবসাইট তৈরির মূল উদ্দেশ্য হলো ভিজিটর প্রাপ্তি। একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটে যদি ভিজিটর/ট্রাফিক না থাকে তাহলে তার কোন মূল্য নেই।
আর এই ভিজিটর আনার মূলমন্ত্র হলো কম্পলিট এসইও (SEO).কারন ট্রাফিকের মূল উৎস হলো সার্চ ইঞ্জিন। আর এই সার্চ ইঞ্জিন কে ঠিকমতো অপটিমাইজড করতে পারলে আপনার সাইটে ভিজিটর আসতে বাধ্য হবে। আমরা এই ভিজিটর প্রসঙ্গে SEO (Search engine optimization) কে টেনে আনলাম।আর যেই এসইও শব্দটি এসেছে অমনি আমাদের প্রধান আলোচ্য বিষয় ব্যাকলিংক চলে এলো।কারন কম্পলিট সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কখনো ব্যাকলিংক ছাড়া সম্পন্ন হয় না।তাই আমরা আজ এসইও ব্যাকলিংক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো এবং কিভাবে লিংক বিল্ডিং করবো সে বিষয়ে জানবো।
আলোচনার প্রধান বিষয়ঃ-
১. ব্যাকলিংক (backlink) কি ও এর গুরুত্ব
২. ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি
৩. কোয়ালিটি ব্যাকলিংক কি এবং কিভাবে তৈরি করবো
৪. লিংক বিল্ডিং (Link Building) বা ব্যাকলিংক তৈরির উপায়-
ক. সোশ্যাল প্রোফাইল
খ. সোশ্যাল শেয়ার
গ. ব্লগ কমেন্ট
ঘ. ফোরাম প্রোফাইল
ঙ. অথোরিটি প্রোফাইল
চ. অথোরিটি ওয়েবসাইট পোস্ট
৫. লিংক বিল্ডিং এর বিষয়ে যেসকল বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে
১. ব্যাকলিংক কি ও এর গুরুত্ব -
ব্যাকলিংক কি( what is backlink)? এটি হলো আপনার ওয়েবসাইটের বাইরের কোন সাইটে আপনার সাইটের লিংক যুক্ত করা।এক কথায় বলতে গেলে ব্যাকলিংক হলো এক্সটার্নাল লিংক (External link). মূলত এই এক্সটার্নাল লিংক বা ব্যাকলিংকের গুরুত্বপূর্ণতা সৃষ্টি করেছে গুগল। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটটিকে গুগল মামার কাছে র্যাংকিংয়ে নিয়ে আসতে চান তাহলে আপনার ব্যাকলিংক-কে ভ্যালু দিতেই হবে।একটা ছোট্ট কথার মাধ্যমে এর গুরুত্ব কতটো একটু তুলে ধরি- গুগলের প্রথম নাম ছিল ব্যাকরাব। যা একটি সাইট কতোটা গুরুত্বপূর্ণ তা নির্নয়ের জন্য ব্যাকলিংককে গুরুত দেওয়ার জন্যই হয়েছে। আর একারনেই আপনি যে ব্যাকলিংককে এড়িয়ে চলতে পারবেন না গুগল মামার কাছে ঘেষতে হলে তা বুঝেছেন।এটি হলো অফ পেইজ এসইও ( Off Page SEO and on page seo Bangla)-এর একটি অংশ।
২. ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি -
এটি প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।এগুলো হলো-
i. ডু-ফলো ব্যাকলিংক (Do-flow Backlink)
ii. নো-ফলো ব্যাকলিংক (No-flow Backlink)
i. ডু-ফলো ব্যাকলিংক (Do-flow Backlink) -
আমারা ব্যাকলিংক তৈরি করার জন্য বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে থাকি।এসকল উপায়ের মধ্যে অন্যতম হলো ফোরাম পোস্ট, গেস্ট ব্লগিং ইত্যাদি। এই ফোরাম পোস্ট বা গেস্ট ব্লগিং-য়ের মাধ্যমে অন্য সাইটে আমাদের সাইটের লিংক দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়।এখানে অন্য সাইটের পোস্টের মধ্যে আমারা যে আমাদের পোস্টের লিংক যুক্ত করলাম এটিই হলো ডুফলো ব্যাকলিংক (Do- flow Backlink).এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ সাইট র্যাংক করানোর জন্য। প্রধানত গুগল(Google) একটি সাইটকে র্যাংক প্রদান করার জন্য ডুফলো ব্যাকলিংককেই অগ্রাধিকার দেয়।
📎 ব্লগের ভিজিটর বাড়ানোর টেকনিক!
ii. নো-ফলো ব্যাকলিংক (No-flow Backlink) -
আমরা সাইটকে পরিচিত করার লক্ষে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেলে কমেন্ট করি।এবং সেখানে আমাদের সাইটের লিংক প্রদান করি।এখানে কমেন্টের মাধ্যমে যে লিংক পেয়ে থাকি সেটিই হলো No-flow Backlink. উল্লেখ্য যে, নো ফলো ব্যাকলিংককে গুগল তেমন ভ্যালু দেয় না। এটিকে গুগল তার কোন র্যাংকিং ফ্যাক্টর হিসেবে গ্রহণ করে না।তবে তাই বলে কখনোই একে অপ্রয়োজনীয় বলে ভাবা উচিত নয়। কারন এটির থেকে আমরা আমাদের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক জেনারেট করতে পারি।
৩. কোয়ালিটি ব্যাকলিংক কি এবং কিভাবে তৈরি করবো -
ধরুন আপনি একটি টেকনোলজি সম্পর্কিত ব্লগের জন্য ব্যাকলিংক ক্রিয়েট করতে চান।এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই অন্য টেকনোলজি সম্পর্কে যত সাইট রয়েছে সে সকল সাইটেই ব্যাকলিংক তৈরি করা উচিত।কারন রিলেটেড সাইটের ডুফলো ব্যাকলিংক গুলো সর্বোচ্চ ভ্যালুয়েবল ব্যাকলিংক হিসেবে গন্য করা হয়। এখন যদি আপনি আপনার সাইটটির জন্য থেলথ টিপস সম্পর্কিত সাইটে ব্যাকলিংক তৈরি করেন তাহলে সেটি কম ভ্যালু পাবে গুগলের কাছে। যখন আপনি টেকনোলজি সম্পর্কে ব্লগ খুজে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন তাহলে সর্বোচ্চ সুফল পাবেন। এছাড়াও বিভিন্ন বিষয় রয়েছে ব্যাকলিংক তৈরি করার। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ডোমেইন অথোরিটি (Domain Authority - DA) এবং পেইজ অথরিটি ( Page Authority - PA). এই দুইটির মাধ্যমে নির্ভর করে আপনার টার্গেট সাইটটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং পাওয়ারফুল।
৪. লিংক বিল্ডিং (Link Building) বা ব্যাকলিংক তৈরির উপায়-
এসইও ব্যাকলিংক তৈরি করার জন্য আমরা বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতে পারি। এগুলো হলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পোস্ট করা।যা গেস্ট পোস্টিং নামে পরিচিত।এছাড়াও বিভিন্ন ফোরাম সাইট রয়েছে যেখানে পোস্ট করার মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই একটি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পেতে পারি।
ক. সোশ্যাল প্রোফাইল-
বর্তমান সময়ে হাজারো সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো -
Facebook.com
Tweeter.com
Linkedin.com
Medium.com
Instagram.com
এসকল সাইটে একাউন্ট তৈরি করার ফলে আপনি একটি লিংক বিল্ড করার সুযোগ পাবেন।যার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট র্যাংক করায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
খ. সোশ্যাল শেয়ার-
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় একাউন্ট করার মাধ্যমে আপনার লিংক শেয়ার করার সুযোগ পাবেন। যার ফলে একদিকে সরাসরি ট্রাফিক পাবেন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। অন্যদিয়ে আপনার সাইটের অথোরিটি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
গ. ব্লগ কমেন্ট-
ব্লগ সাইটের পোস্ট গুলোতে কমেন্ট করার সুযোগ রয়েছে। যেখানে কমেন্ট করার মাধ্যমে আমরা ব্যাকলিংক পেতে পারি। এবং এখান থেকে ট্রাফিক ও আসবে প্রচুর। তবে ব্লগ কমেন্ট করার জন্য কতগুলো বিষয় আমাদের খেয়াল রাখা উচিত।যেমন আমরা দ্রুত কমেন্ট শো করানোর জন্য আটো এপ্রুভাল সাইট খুজে থাকি।কিন্তু কখনোই এটা ঠিক নয়। ম্যানুয়াল এপ্রুভ সাইটে সকল সময় কমেন্ট ব্যাকলিংক তৈরি করবেন।নাহলে স্পামিং হতে পারে।
ঘ. ফোরাম প্রোফাইল-
বিভিন্ন ফোরাম সাইটে পোস্ট করতে হলে তাতে প্রোফাইল তৈরি করতে হয়।এবং বিভিন্ন তথ্য দিয়ে প্রোফাইল কম্পলিট করতে হবে। এর মধ্যে ওয়েব সাইটের লিংক প্রদান করতে হয়।যার ফলে খুব ভালো মানের ব্যাকলিংক পাবো আমাদের সাইটের জন্য।
ঙ. অথোরিটির প্রোফাইল -
এটি সোস্যাল মিডিয়া এবং ফোরাম প্রোফাইলের মতোই। এখানে আপনি একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন এবং ব্যাকলিংক নিতে পারবেন।কয়েকটি জনপ্রিয় অথোরিটি ওয়েব সাইট -
Quora.com
dmca.com
disqus.com
about.me
scoop.it
wn.com
medium.com
buzzfeed.com
gravatar.com
paperblog.com
bizcommunity.com
wordpress.org
চ. অথোরিটি ওয়েবসাইট পোস্ট-
অথোরিটি ওয়েবসাইট পোস্টের মাধ্যমে খুব ভালো ব্যাকলিংকের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক জেনারেট করা সম্ভব। তবে অথোরিটি সাইটে পোস্ট করা এবং লিংক বিল্ড করার জন্য অবশ্যই কতগুলো বিষয় মাথায় রাখা উচিত। যেমন পোস্টের মাধ্যমে সরাসরি হোমপেজের ব্যাকলিংক নিবেন না।অবশ্যই পোস্ট রিলেটেড প্রেশ্নের উত্তর বা পোস্টের মাধ্যমে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে।এবং পোস্টের লিংক থেকেই ব্যাকলিংক তৈরি করবেন।
৫. লিংক বিল্ডিং এর বিষয়ে যেসকল বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে -
লিংক বিল্ডিং এর ক্ষেত্রে আমরা দেখে থাকি বিভিন্ন ধরনের ওয়েব সাইট রয়েছে যারা অটোমেটিক ব্যাকলিংক তৈরি হয়।কখনোই মনের ভূলেও এইসকল সাইটের সাহায্যে ব্যাকলিংক তৈরি করা উচিত না। কারন এগুলো কখনোই সাইটের জন্য উপকার বয়ে আনবে না বরংচ স্পাম স্কোর বাড়াবে।
এবং এমনো হতে পারে আপনার সাইটকে পেনাল্টি পর্যন্ত খেতে হবে এই আটো ব্যাকলিংক তৈরির জন্য। সকল সময় ম্যানুয়াল ভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করবেন।যেসকল সাইটের DA+PA. কম সে সকল সাইট এড়িয়ে চলুন। কারন এসকল সাইট র্যাকিংয়ের ক্ষেত্রে তেমন লাভজনক নয়।
আলোচনার প্রধান বিষয়ঃ-
১. ব্যাকলিংক (backlink) কি ও এর গুরুত্ব
২. ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি
৩. কোয়ালিটি ব্যাকলিংক কি এবং কিভাবে তৈরি করবো
৪. লিংক বিল্ডিং (Link Building) বা ব্যাকলিংক তৈরির উপায়-
ক. সোশ্যাল প্রোফাইল
খ. সোশ্যাল শেয়ার
গ. ব্লগ কমেন্ট
ঘ. ফোরাম প্রোফাইল
ঙ. অথোরিটি প্রোফাইল
চ. অথোরিটি ওয়েবসাইট পোস্ট
৫. লিংক বিল্ডিং এর বিষয়ে যেসকল বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে
১. ব্যাকলিংক কি ও এর গুরুত্ব -
২. ব্যাকলিংক কত প্রকার ও কি কি -
এটি প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে।এগুলো হলো-
i. ডু-ফলো ব্যাকলিংক (Do-flow Backlink)
ii. নো-ফলো ব্যাকলিংক (No-flow Backlink)
i. ডু-ফলো ব্যাকলিংক (Do-flow Backlink) -
📎 ব্লগের ভিজিটর বাড়ানোর টেকনিক!
ii. নো-ফলো ব্যাকলিংক (No-flow Backlink) -
আমরা সাইটকে পরিচিত করার লক্ষে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেলে কমেন্ট করি।এবং সেখানে আমাদের সাইটের লিংক প্রদান করি।এখানে কমেন্টের মাধ্যমে যে লিংক পেয়ে থাকি সেটিই হলো No-flow Backlink. উল্লেখ্য যে, নো ফলো ব্যাকলিংককে গুগল তেমন ভ্যালু দেয় না। এটিকে গুগল তার কোন র্যাংকিং ফ্যাক্টর হিসেবে গ্রহণ করে না।তবে তাই বলে কখনোই একে অপ্রয়োজনীয় বলে ভাবা উচিত নয়। কারন এটির থেকে আমরা আমাদের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক জেনারেট করতে পারি।
৩. কোয়ালিটি ব্যাকলিংক কি এবং কিভাবে তৈরি করবো -
৪. লিংক বিল্ডিং (Link Building) বা ব্যাকলিংক তৈরির উপায়-
এসইও ব্যাকলিংক তৈরি করার জন্য আমরা বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতে পারি। এগুলো হলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে পোস্ট করা।যা গেস্ট পোস্টিং নামে পরিচিত।এছাড়াও বিভিন্ন ফোরাম সাইট রয়েছে যেখানে পোস্ট করার মাধ্যমে আমরা খুব সহজেই একটি হাই কোয়ালিটি ব্যাকলিংক পেতে পারি।
ক. সোশ্যাল প্রোফাইল-
বর্তমান সময়ে হাজারো সোস্যাল মিডিয়া রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো -
Facebook.com
Tweeter.com
Linkedin.com
Medium.com
Instagram.com
এসকল সাইটে একাউন্ট তৈরি করার ফলে আপনি একটি লিংক বিল্ড করার সুযোগ পাবেন।যার মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট র্যাংক করায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
খ. সোশ্যাল শেয়ার-
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় একাউন্ট করার মাধ্যমে আপনার লিংক শেয়ার করার সুযোগ পাবেন। যার ফলে একদিকে সরাসরি ট্রাফিক পাবেন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে। অন্যদিয়ে আপনার সাইটের অথোরিটি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
গ. ব্লগ কমেন্ট-
ঘ. ফোরাম প্রোফাইল-
বিভিন্ন ফোরাম সাইটে পোস্ট করতে হলে তাতে প্রোফাইল তৈরি করতে হয়।এবং বিভিন্ন তথ্য দিয়ে প্রোফাইল কম্পলিট করতে হবে। এর মধ্যে ওয়েব সাইটের লিংক প্রদান করতে হয়।যার ফলে খুব ভালো মানের ব্যাকলিংক পাবো আমাদের সাইটের জন্য।
ঙ. অথোরিটির প্রোফাইল -
এটি সোস্যাল মিডিয়া এবং ফোরাম প্রোফাইলের মতোই। এখানে আপনি একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন এবং ব্যাকলিংক নিতে পারবেন।কয়েকটি জনপ্রিয় অথোরিটি ওয়েব সাইট -
Quora.com
dmca.com
disqus.com
about.me
scoop.it
wn.com
medium.com
buzzfeed.com
gravatar.com
paperblog.com
bizcommunity.com
wordpress.org
চ. অথোরিটি ওয়েবসাইট পোস্ট-
৫. লিংক বিল্ডিং এর বিষয়ে যেসকল বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে -
লিংক বিল্ডিং এর ক্ষেত্রে আমরা দেখে থাকি বিভিন্ন ধরনের ওয়েব সাইট রয়েছে যারা অটোমেটিক ব্যাকলিংক তৈরি হয়।কখনোই মনের ভূলেও এইসকল সাইটের সাহায্যে ব্যাকলিংক তৈরি করা উচিত না। কারন এগুলো কখনোই সাইটের জন্য উপকার বয়ে আনবে না বরংচ স্পাম স্কোর বাড়াবে।
ব্যাকলিংক নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন। অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারলাম। ধন্যবাদ
আপনাকেও ধন্যবাদ গুরুত্ব সহকারে পোস্টটি পড়ার জন্য।