মধু ও কালোজিরার ৭টি উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
কালোজিরা এবং মধু দুটি ঔষধি গুণসম্পন্ন উপাদান।
সেই প্রাচীনকাল থেকেই কালোজিরা এবং মধু ব্যবহার হয়ে আসছে বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে। এটি শুধুমাত্র ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে তা কিন্তু নয় বিভিন্ন রোগ হতে দুরে থাকার জন্য ঔষধি গুণাগুণ অতুলনীয়।মধুর ঘনত্বের অনেক বেশি।এবং এর ভিতরে কোন জিবানু ১ ঘন্টার বেশি টিকে থাকতে পারে না।এটি হলো লক্ষ কোটি মৌমাছির অক্লান্ত পরিশ্রমের ফল।মধু তৈরি হয় বিভিন্ন ফুলের থেকে এবং মৌমাছিরা তা মুখে করে নিয়ে আসে এবং তাদের মুখের বিশেষ ধরনের লালার সাথে জটিল রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে তৈরি হয় মধু।
অপরদিকে কালোজিরা ও অত্যন্ত উপকারি এর বৈজ্ঞানিক নাম Nigella Sativa Linn. তবে এর সঠিক ফলাফল পাওয়ার জন্য কালোজিরা এবং মধু খাওয়ার নিয়ম এবং উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। তবেই আমরা এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারবো। এবং এই কালোজিরা এবং মধু সম্পর্কে কুরআনে বলা আছে কালোজিরা হলো মৃত্যু ব্যতীত অন্য সকল রোগের মহা ঔষধ।ঔষধি গুণ হিসেবে মধুকে ও কালোজিরাকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বর্ণনা করা আছে কুরআনে। কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতাও রয়েছে অনেক।এবং কালোজিরা ফুলের মধুর প্রচুর পরিমাণ উপকারিতা বিদ্যমান অন্য সকল মধু হতে।আসুন তাহলে এই দুটি উপাদানের উপাদানের ঔষধি গুণ সম্পর্কে জেনে নেই এবং কি কি উপকার সাধন করে আমাদের দেহের তা নিয়ে আলোচনা করি-
অপরদিকে কালোজিরা ও অত্যন্ত উপকারি এর বৈজ্ঞানিক নাম Nigella Sativa Linn. তবে এর সঠিক ফলাফল পাওয়ার জন্য কালোজিরা এবং মধু খাওয়ার নিয়ম এবং উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। তবেই আমরা এর সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারবো। এবং এই কালোজিরা এবং মধু সম্পর্কে কুরআনে বলা আছে কালোজিরা হলো মৃত্যু ব্যতীত অন্য সকল রোগের মহা ঔষধ।ঔষধি গুণ হিসেবে মধুকে ও কালোজিরাকে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে বর্ণনা করা আছে কুরআনে। কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতাও রয়েছে অনেক।এবং কালোজিরা ফুলের মধুর প্রচুর পরিমাণ উপকারিতা বিদ্যমান অন্য সকল মধু হতে।আসুন তাহলে এই দুটি উপাদানের উপাদানের ঔষধি গুণ সম্পর্কে জেনে নেই এবং কি কি উপকার সাধন করে আমাদের দেহের তা নিয়ে আলোচনা করি-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে মধু এবং কালোজিরার ব্যবহার:
এই দুটি উপাদানই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জীবাণু ধ্বংসকারী উপাদান যা আমাদের শরীরের রোগ-জীবাণু বংশবৃদ্ধি করতে বাধা সৃষ্টি করে। এ কারণেই নিয়মিত মধু এবং কালোজিরা সেবনে করলে বিভিন্ন রোগ থেকে দুরে থাকতে পারবো।
অ্যাজমা থেকে মুক্তি এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে মধু এবং কালোজিরা এর ব্যবহার:
বর্তমান সময়ে অনেক লোকই আছে অ্যাজমা সমস্যায় ভুগছেন। এটি একটি মারাত্মক এবং যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা। এবং ডাক্তার কবিরাজ থেকে সমাধান পাওয়া খুবই দুস্কর ব্যাপার। অপরদিকে স্মৃতিশক্তি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
যাদের স্মৃতিশক্তি দুর্বল তারা বিভিন্ন ধরনের জটিলতায় পড়ে থাকবে ব্যক্তিজীবনে। তবে সমস্যা দুটি থেকে দীর্ঘস্থায়ী মুক্তি দিতে পারে মধু এবং কালোজিরা। অ্যাজমা এবং স্মৃতিশক্তি সমস্যা দূর করতে এক চা-চামচ মধুর সাথে কয়েকটি কালোজিরা নিন। নিয়মিত এটি চিবিয়ে খাবেন। একটানা 40 থেকে 45 দিন নিয়মিত এটি গ্রহণ করলে দীর্ঘস্থায়ী সমাধান পাওয়া সম্ভব।
ওজন কমাতে মধু এবং কালোজিরার চমক:
বর্তমানে অতিরিক্ত ওজন এবং মোটা হয়ে যাওয়া একটি কঠিন সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটির জন্য দায়ী আমাদের অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস এবং অলস জীবনধারা। যখন আমরা শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি করে ফেলি বা শরীরের মেদ জমে তখন এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা শুরু করি।
📎মেদ বা অতিরিক্ত ওজন কমানোর কয়েকটি সহজ উপায়
এজন্যই অনেকে ডায়েট কন্ট্রোল বিভিন্ন ব্যায়াম এবং না খেয়ে থাকার মত কাজ করে থাকেন। ডায়েট কন্ট্রোল বা ব্যায়াম শরীরের জন্য উপকারী হলেও এগুলোর সঠিক নিয়মে না করলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়।যেমন অতিরিক্ত ওজন কমানোর ব্যায়াম করতে হলে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। অন্যদিকে ডায়েট কন্ট্রোল এর ক্ষেত্রে শরীরের পুষ্টির চাহিদা দিকেও নজর দেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
📎গরমে সুস্থ থাকার গুরুত্বপূর্ণ ৫ টিপস
কারণ দেহের পুষ্টি ঘাটতি দেখা দিলে নানা ধরনের জটিল সমস্যা এবং রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
যারা ওজন কমানোর জন্য না খেয়ে থাকেন তারাও এ ধরনের সমস্যায় পড়তে পারে কারণ আমাদের শরীরের নির্দিষ্ট পরিমাণের পুষ্টি উপাদানের চাহিদা রয়েছে। যে চাহিদা পূরণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে এই অতিরিক্ত ওজন কমানোর ক্ষেত্রে আমরা ফুলের মধু এবং কালোজিরার সাহায্য গ্রহণ করতে পারি। অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য উষ্ণ গরম পানির সাথে লেবুর রস মধু এবং সামান্য পরিমাণ কালোজিরার গুঁড়ো একসাথে ভালো ভাবে মিশিয়ে পান করতে পারি। নিয়মিত পান করলে একদিকে যেমন আমাদের দেহে ক্যালরির ঘাটতি দেখা দেবে না অপরদিকে দ্রুত ওজন কমতে শুরু করবে।
📎মেদ বা অতিরিক্ত ওজন কমানোর কয়েকটি সহজ উপায়
এজন্যই অনেকে ডায়েট কন্ট্রোল বিভিন্ন ব্যায়াম এবং না খেয়ে থাকার মত কাজ করে থাকেন। ডায়েট কন্ট্রোল বা ব্যায়াম শরীরের জন্য উপকারী হলেও এগুলোর সঠিক নিয়মে না করলে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা থেকেই যায়।যেমন অতিরিক্ত ওজন কমানোর ব্যায়াম করতে হলে বিশেষজ্ঞর পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। অন্যদিকে ডায়েট কন্ট্রোল এর ক্ষেত্রে শরীরের পুষ্টির চাহিদা দিকেও নজর দেয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
📎গরমে সুস্থ থাকার গুরুত্বপূর্ণ ৫ টিপস
কারণ দেহের পুষ্টি ঘাটতি দেখা দিলে নানা ধরনের জটিল সমস্যা এবং রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
নিদ্রাহীনতা দূর করতে ফুলের মধু এবং কালোজিরা:
মানুষের দেহকে সুস্থ এবং সুন্দর রাখার জন্য ঘুমের কোনো বিকল্প নেই। তবে অন্যকে নিদ্রাহীনতার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন। এরকম সমস্যা একটু না দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন জটিল সমস্যা দেখা দিতে পারে।
📎ব্লাডপ্রেসার কেন হাই হয় এবং প্রেসার হাই হলে আমাদের করণীয়
অপরদিকে এ নিদ্রাহীনতা দূর করতে অনেকেই ঘুমের ঔষধ খেয়ে থাকেন সেগুলো আমাদের কিডনি এবং হার্টের জন্য মারাত্মক ক্ষতিসাধন করে থাকে।আর একারণেই নিদ্রাহীনতা দূর করতে আমাদের প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করা উচিত। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গরম একগ্লাস দুধ নিয়ে নিন এর সাথে এক চামচ মধু এবং একটা চামচ কালোজিরা ভালোভাবে মিশিয়ে পান করুন। এটি নিয়মিত পান করলে নিদ্রাহীনতা দূর হতে বাধ্য।
📎ব্লাডপ্রেসার কেন হাই হয় এবং প্রেসার হাই হলে আমাদের করণীয়
অপরদিকে এ নিদ্রাহীনতা দূর করতে অনেকেই ঘুমের ঔষধ খেয়ে থাকেন সেগুলো আমাদের কিডনি এবং হার্টের জন্য মারাত্মক ক্ষতিসাধন করে থাকে।আর একারণেই নিদ্রাহীনতা দূর করতে আমাদের প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করা উচিত। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে গরম একগ্লাস দুধ নিয়ে নিন এর সাথে এক চামচ মধু এবং একটা চামচ কালোজিরা ভালোভাবে মিশিয়ে পান করুন। এটি নিয়মিত পান করলে নিদ্রাহীনতা দূর হতে বাধ্য।
সৌন্দর্য বৃদ্ধি ব্যবহার করতে কালোজিরা এবং মধুর ব্যবহার:
এই উপাদানটি একদিকে যেমন আমাদের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে এবং বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। অপরদিকে মধু এবং কালোজিরার রূপচর্চার নানাবিধ ব্যবহার রয়েছে। শীতকালে আমরা সকলে আদ্রতা ধরে রাখতে বডি লোশন ব্যবহার করে থাকি। তবে আমরা এই বডি লোশনের পরিবর্তে কালোজিরা তেল ব্যবহার করতে পারি। অথবা অলিভ অয়েলের সাথে কালোজিরা তেল সমপরিমাণে মিশিয়ে ম্যাসাজ করলে ত্বক মসৃণ এবং বিভিন্ন চর্ম রোগ হতে মুক্ত।
গ্যাস্ট্রিক এবং আমাশয় থেকে মুক্তি:
গ্যাস্ট্রিক বর্তমান সময়ে মারাত্মক সমস্যা এই সমস্যা প্রায় অধিকাংশ লোক ভুগে থাকেন। গ্যাস্ট্রিক এবং আমাশয় থেকে কালোজিরা এবং মধুর মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব। একটা চামচ মধু এবং সমপরিমাণ কালোজিরা তেল মিশিয়ে দিনে 2-3 বার সেবন করলে গ্যাস্ট্রিক থেকে উপশম পাওয়া সম্ভব এবং আমাশয় দূর করতে অত্যন্ত কার্যকর।
পুরুষ এবং নারীর যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে:
মধু এবং কালোজিরা দুইটিই যৌন শক্তি বর্ধক উপাদান। এটি পুরুষের স্পার্ম বৃদ্ধিতে সহয়তা করে।নিয়মিত মধু এবং কালোজিরা পুরুষত্ব হিনতা দুর করতে সহয়তা করে।